স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোলের (সিডিসি) জুনোটিক ডিজিজ কন্ট্রোল প্রোগ্রামের আওতায় এ প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়। ডা. ফজলে রাব্বি বলেন, কুকুর বা সন্দেহভাজন জলাতঙ্ক গ্রস্থ প্রাণি দ্বারা আক্রান্তের পর রোগীর দেহে সৃষ্ট ক্ষতস্থান খুব দ্রæত ক্ষারযুক্ত সাবান ও প্রবাহমান পানি দ্বারা ১৫ মিনিট ধৌত করা হলে সেখানে নিপতিত রেবিস ভাইরাস অপসারিত বা নিস্ক্রিয় হয়ে পড়ে।
এ প্রযুক্তি প্রয়োগ করেই প্রায় শতকরা ৮০ ভাগ ক্ষেত্রে এ ভয়ংকর ব্যাধি প্রতিরোধ করা সম্ভব হতে পারে। চট্টগ্রাম জেলা সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইলিয়াছ চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও জেলা স্বাস্থ্য তত্ত¡াবধায়ক সুজন বড়–য়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত প্রশিক্ষণ কর্মশালায় বিশেষ অতিথি ছিলেন সিডিসি’র সহকারী পরিচালক (এসেসমেন্ট-১) ডা. অনিন্দিতা শবনম কোরেশী, সহকারী পরিচালক (রোগ নিয়ন্ত্রণ) ডা. মাকসুদা খানম ও সার্ভিল্যান্স মেডিকেল অফিসার ডা. শতাব্দী কর। মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিডিসি’র সার্ভিল্যান্স মেডিকেল অফিসার ডা. ফজলে রাব্বি। স্বাগত বক্তব্য রাখেন সিভিল সার্জন কার্যালয়ের এমওডিসি ডা. মোহাম্মদ নুরুল হায়দার। বিভিন্ন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা, মেডিকেল অফিসার (রোগ নিয়ন্ত্রণ), সিনিয়র স্টাফ নার্স ও সিভিল সার্জন কার্যালয়ের বিভিন্ন স্তওে কর্মরত কর্মকর্তা- কর্মচারীবৃন্দ প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশ নেন।