ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট হয়ে সাংবাদিক পত্নী রওশন আক্তার এর বিবিএস ডিগ্রী অর্জন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ সরকারি মিডিয়া তালিকাভুক্ত জাতীয় দৈনিক সোনালী খবর পত্রিকার চট্টগ্রামের বাঁশখালী (মফস্বল) প্রতিনিধি,বাঁশখালী প্রেসক্লাবের সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক সাংবাদিক মোহাম্মদ হায়দার আলী (এম এ) এর জীবন সঙ্গীনি রওশন আক্তার মিহির এবার ২০২২ সালে বিবিএস গ্রুপ হতে ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট পেয়ে “ব্যাচালর অফ ডিগ্রি” অর্জন করেন। দীর্ঘ ৩ বছর পড়াশুনা করে এই স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন তিনি। এসএসসি হতে প্রতি পরীক্ষায় সন্তোষজনক মার্ক পেয়ে নিজের, শিক্ষক ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সুনাম অর্জন করে আসছেন তিনি। ব্যবসায় শাখা হতে তিনি এসএসসিতে জিপিএ-৫,এইচএসসিতে জিপিএ-৪ পেয়ে এবার ডিগ্রিতে ফাস্ট ক্লাস ফাস্ট পেয়েছেন তিনি। সিজিপিএ- ৪ এর মধ্যে গড়ে (তিন বর্ষে) ৩.২৮ পেয়ে কলেজ সেরা মার্ক পেয়ে গৌরব অর্জন করায় তার উত্তরোত্তর সফলতা কামনা করেন তার সাংবাদিক স্বামী। বিঃদ্রঃ রওশন আক্তার মিহির এর ডিগ্রি পরীক্ষা শুরু হয় গত ২/১০/২১ইং তারিখে। তার প্রথম পরীক্ষা টি ছিল ইংরেজি বিষয়ে। আর দ্বিতীয় পরীক্ষাটি ছিল ৭/১০/২১ ইং তারিখ, বিষয় ছিল হিসাব বিজ্ঞান (৫ম পত্র), ১১/১০/২১ ইং তারিখ ছিল তার তৃতীয় পরীক্ষাটি। যার বিষয় ছিল ব্যবস্হাপনা (৫ম পত্র)। পরীক্ষার রুটিন অনুযায়ী, ডিগ্রি ফাইনালের চতুর্থ পরীক্ষাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে গত ২৫/১০/২১ ইং তারিখে এবং পঞ্চম পরীক্ষাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে গত ৩০/১০/২১ ইং তারিখে আর ষষ্ঠ পরীক্ষাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে গত ২/১১/২১ইং তারিখে এবং অবশিষ্ট ও শেষ পরীক্ষাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে ৬/১১/২১ইং তারিখ রোজ শনিবার। লক্ষ্যণীয় বিষয় হল এই সাংবাদিক পত্নী তার ডিগ্রী ফাইনাল পরীক্ষার তিনটিতে অংশ গ্রহন পরবর্তী বন্ধের সময়ে সে প্রথমবারের মত “মা” হন। অতঃপর নব্য ভূমিষ্ট হওয়া সন্তান সহ বাকি চারটি পরীক্ষায় অংশ গ্রহন করে ফাস্ট ক্লাস ফাস্ট পেয়েছেন। জানা যায়, গত ১৪ ই অক্টোবর ২০২১ ইং, ২৯ শে আশ্বিন ১৪২৮ বাংলা,৭ রবিউল আওয়াল ১৪৪৩ হিজরী রোজ বৃহস্পতিবার রাত ১১ঃ১১ ঘটিকায় চট্টগ্রাম আনোয়ারা সরকারী মেডিকেলের পাশে অস্হায়ী বাসায় তার নবজাতকের জন্ম হয়। যার নাম রাখা হয়েছে মোহাম্মদ নাফিছুর রহমান। আলহামদুলিল্লাহ তার ১ম সন্তান এই দূনিয়ায় এসে তার মায়ের জীবনে বড় একটি অর্জন এনে দিয়েছে। স্ত্রী রওশন আক্তার ও তার একমাত্র পুত্র সন্তান মোহাম্মদ নাফিছুর রহমান এর জন্য সকলের নিকট দোয়া কামনা করেছেন সাংবাদিক ও সংগঠক হায়দার আলী এম এ।