
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ চট্টগ্রাম মহানগর ইউনিট কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোজাফফর আহমদের সাথে বিদায়ী সাক্ষাতে তিনি এসব কথা বলেন। বীর মুক্তিযোদ্ধারা ক্রেস্ট ও ফুল দিয়ে সিএমপি কমিশনারকে বিদায় জানান। সিএমপি কমিশনার বলেন, জাতির পিতার সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ও নির্দেশনায় কাজ করার মাধ্যমে নগরীর আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি
অন্যান্য স্থানের তুলনায় সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে। মাদক, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ নির্মুলে চট্টগ্রাম নগরবাসী আমাদেরকে সক্রিয়ভাবে সহযোগিতা করেছে। বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ চট্টগ্রাম মহানগর ইউনিটের কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা মোজাফফর আহমদ বলেন, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অকৃত্রিম বন্ধু সিএমপি কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর। কোভিড-১৯ পরিস্থিতিতে বিদায়ী পুলিশ কমিশনারের নেতৃত্বে
বিভিন্ন থানার অফিসার ইনচার্জগণ (ওসি) মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রদত্ত উপহার সামগ্রী বীর মুক্তিযোদ্ধাদের ঘরে ঘরে পৌঁছে দিয়েছেন। জাতীয় দিবসগুলোতে সিএমপি কমিশনার কর্তৃক বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে। এ কমিশনারের অবদান বীর মুক্তিযোদ্ধারা স্মরণ রাখবে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের উন্নত বাংলাদেশ বিনির্মাণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের মহাসড়কে সবাইকে সামিল হওয়ার
আহবান জানান তিনি। বিদায়ী সাক্ষাৎকালে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সিএমপি’র উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর) আমীর জাফর (অতিরিক্ত ডিআইজি), বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ চট্টগ্রাম
মহানগর ইউনিটের সহকারী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র বিশ্বাস, সহকারী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা খোরশেদ আলম (যুদ্ধাহত), সহকারী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা রফিকুল ইসলাম, সহকারী কমান্ডার বীর মুক্তিযোদ্ধা সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম মঞ্জু, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের অন্যতম সাক্ষী বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী নুরুল আবছার, মহান মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের সাংবাদিক রনজিত কুমার শীল, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের উপদেষ্টা নওশাদ মাহমুদ রানা, সন্তান কমান্ড কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য মোঃ সরওয়ার আলম চৌধুরী মনি, মহানগর কমিটির আহবায়ক সাহেদ মুরাদ সাকু প্রমূখ।