
কর্মসূচিতে ছিল ৬০ জন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবার সংবর্ধনা প্রদান, ২০০ জন দুস্থদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ, আলোচনা সভা, ছাত্র-ছাত্রীদের কুচকাওয়াজ ও বঙ্গবন্ধু গ্যালারি উদ্বোধন এবং প্রীতি ফুটবল ম্যাচ। শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এসব কর্মসূচিতে সভাপতিত্ব করেন সাবেক মেয়র এম. মনজুর আলম। প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয়ের
প্রাক্তন উপাচার্য সমাজবিজ্ঞানী প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী।
বিশেষ অতিথি ছিলেন মোস্তফা হাকিম গ্রæপের পরিচালক আলহাজ¦ ফারুক আযম, আলহাজ¦ মোহাম্মদ সাইফুল আলম, আলহাজ¦ মোহাম্মদ সাহিদুল আলম, এইচএম. স্টীলের ইডি সাবেক যুগ্ম সচিব মোহাম্মদ সামসুদ্দোহা, উত্তর কাট্টলী শেখ রাসেল স্মৃতি সংসদের সভাপতি নাবিদ আবদুল্লাহ মনজুর। অনুষ্ঠানে বীর মুক্তিযোদ্ধা নূর উদ্দিন চৌধুরী ও মো: মজনু মিয়া তাদের অনুভূতি ব্যক্ত করেন। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন আলহাজ¦ মোস্তফা-হাকিম বিশ^বিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ আলমগীর। অনুষ্ঠান উপস্থাপনায় ছিলেন কাজী মাহবুবুর রহমান, লায়লা নাজনীন বর। কর্মসূচি তত্ত¡াবধানে ছিলেন বাদশা আলম সহ
অন্যরা। আলোচনা সভার প্রধান অতিথি চবি’র সাবেক উপাার্য প্রফেসর ড. ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী বলেন, বঙ্গবন্ধুর জন্ম হয়েছিল বলেই আমরা বাঙালিরা একটি জাতি রাষ্ট্র বাংলাদেশের গর্বিত নাগরিক। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র আলহাজ¦ এম. মনজুর আলম সভাপতির বক্তব্যে বলেন, বাঙালির হাজার বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে অহংকার ও বীরত্বের গৌরবময় দিন ১৬ ডিসেম্বর। তিনি বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে রক্ত ও ত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীনতা। বাঙালির সকল অর্জনের মূল নেতৃত্ব বঙ্গবন্ধুর। সাবেক এ মেয়র বলেন, বঙ্গবন্ধুর কন্যা আছেন বলেই বাংলাদেশ আজ বিশে^র বিষ্ময় ও উন্নয়নে রোল মডেল। দিনের কর্মসূচির শুরুতে স্বাধীনতার শহীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের গ্যালারি উদ্বোধন, জাতীয় পতাকা উত্তোলন, কুচকাওয়াজে সালাম গ্রহণ এবং মুক্তিযোদ্ধাদের ক্রেষ্ট উপহার, সম্মানী প্রদান এবং দুস্থদের বস্ত্র বিতরণ করা হয়। সম্মাননা তুলে দেন প্রধান অতিথি ও সাবেক মেয়র এম. মনজুর আলম।