
অর্থ আত্মসাৎ, প্রতারনা ও মিথ্যা তথ্য প্রচার করে সামাজিকভাবে আমার মানহানী করেছে মুখোশধারী প্রতারক মনসুরুল হাসান জিয়া।
আজ রোববার (২৭ আগস্ট ) বিকালে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন চট্টগ্রাম জেলার ফটিকছড়ি ধর্মপুর নিবাসি মরহুম এবাদুর রহমান এর বড় পুত্র কাতার প্রবাসী ভুক্তভোগি মোহাম্মদ মুছা ।
লিখিত বক্তব্যে মোহাম্মদ মুছা আরও বলেন, ২৪ বছর প্রবাস জীবনের সঞ্চয় ২ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা মুখোশধারী প্রতারক মনসুরুল হাসান জিয়ার প্রলোভনের ফাঁদে পা দিয়ে তার হাতে তুলে দিই। তাকে দেওয়া ক্যাশ, চেক ও ব্যাংক ট্রান্সফার এর মাধ্যমে প্রত্যেকটা লেনদেনের প্রমাণ আছে।
তিনি জানান, জায়গা কেনা নিয়ে তার সাথে আমার ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয়। যার ফলে আমার মোজাফফর নগর বাসা ও বাড়ীতে নিয়মিত তার ও তার পরিবারের যাওয়া আসা শুরু হয়। এতে করে আমার গ্রামের বাড়িঘর ও মোজাফফর নগর হাউজিং সোসাইটিতে আমার বাসভবনের উপর তার চোখ পরে। তখন সে উঠে পরে লাগে আমার টাকা পয়সা আত্মসাৎ করতে। ক্যাশ টাকা না থাকাতে তার প্রস্তাবে আমি বিনিয়োগে অসম্মতি জানায়। তার অতিরিক্ত জোরাজোরিতে আমি আশ্বস্ত হয়ে তার সাথে পার্টনারশিপে ব্যবসা করতে সম্মত হই এবং দফাই দফাই ২ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা তার হাতে তুলে দিই। তাকে দেওয়া ক্যাশ, চেক ও ব্যাংক ট্রান্সফার এর মাধ্যমে প্রত্যেকটা লেনদেনের প্রমাণ আছে।
কান্না জড়িত কন্ঠে বলেন , আমার কষ্টার্জিত টাকা ফের স্থানীয় প্রশাসনের হস্তক্ষেপ চাই।
সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন, ভুক্তভোগীর স্ত্রী ফরিদা ইয়াসমিন (শিমু), ভুক্তভোগীর ছোট ছেলে মোস্তাফিজুর রহমান( ইমন), ভুক্তির প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজার মো: তাওহীদুজ্জামানসহ প্রমূখ।