সময়ের নিউজ ডেস্কঃ চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, ৪ ডিসেম্বর নগরীর পলোগ্রাউন্ড মাঠে প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার জনসভা চট্টগ্রামবাসী এতদাঞ্চলের জনসধারণের জন্য একটি গৌরব ও আনন্দের দিন। সেদিন জাগবে চট্টগ্রামবাসি নতুন প্রভাতের জন্য। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রাম এলাকায় দৃশ্যমান যেসব উন্নয়ন করেছেন এরই স্বীকৃতি জানাতে জনতার ঢল নামবে জনসভায়।
তিনি বলেন, শেখ হাসিনা ঐতিহাসিক পলোগ্রাউন্ড থেকে আগামী নির্বাচনে দলীয় নেতাকর্মীদের দিক নিদের্শনা দিবেন তা পালন করার মধ্যে দিয়ে ২০৪১ সালের মধ্যে দেশকে উন্নত বিশ্বের কাতারে সামিল করতে হবে। তিনি আরো বলেন, ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতা গ্রহণের পর প্রধানমন্ত্রী চট্টগ্রামের উন্নয়নের সকল দায়িত্ব নিজের কাঁধে তুলে নেন এবং তাঁর প্রতিশ্রুতি পুরণ করে চট্টগ্রামবাসির আকাঙ্খা পুরণে সমর্থ হয়েছেন। মেয়র চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশরেশনের সকল ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের উদ্যেশ্যে বলেন, প্রধানমন্ত্রী চট্টগ্রামে আগমনের বার্তা জনগণের কাছে পৌঁছে দিয়ে প্রজেক্টরের মাধমে সারা দেশের উন্নয়ন চিত্র প্রদর্শন করে জনসভাকে উৎসবমুখর ও সফল করতে হবে। ভবিষ্যতে চট্টগ্রামের আরো উন্নয়নের কথা সরাসরি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছ থেকে শুনতে জনগনকে মহাসমাবেশে যোগদান করার জন্য উদাত্ত আহবান জানন মেয়র।
সোমবার দুপুরে চসিক প্যানেল মেয়র ও কাউন্সিলরদের সাথে নিয়ে পলোগ্রাউন্ড মাঠ পরিদর্শনকালে তিনি একথা বলেন। এসময় উপস্থিত ছিলেন-প্যানেল মেয়র মো. গিয়াস উদ্দিন, কাউন্সিলর ড. নিছার উদ্দীন আহমেদ মঞ্জু, আবুল হাসনাত মো. বেলাল, আবদুস সালাম মাসুম, শৈবাল দাশ সুমন, আবদুল মান্নান প্রমুখ। মেয়র আরো জনান ৪ ডিসেম্বরের মহাসমাবেশকে সফল করতে সমাবেশে প্রবেশ গেইট, সমাবেশ এলাকায় পর্যন্ত আলোকায়ন ও মাঠের খানা-খন্দক ভরাটসহ আনুসাঙ্গিক সকল কাজ দ্রুত সম্পন্ন কারার জন্য সংশ্লিস্টদের নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে।
তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষে নগরীর সৌন্দর্য্য বর্ধন করে যেভাবে সাজিয়ে তোলা হয়েছে কেউ যাতে তা ব্যহত করতে না পারে এব্যাপারে সকলকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে।