
২ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন, বাংলাদেশ পুলিশের অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি আলী আহমদ খান এর সার্বিক দিক নির্দেশনায় এএসআই মোঃ রবিউল করিম সিকদারের তৎপরতায় মোবাইল হারানো সংক্রান্তে যথাক্রমে কদমতলী থানায় জিডি নং-১৯৪, ফেনী সদর মডেল থানায় জিডি নং -১১৭৫, কাশিমপুর থানার জিডি নং-৭৬০, মুরাদনগর থানার জিডি নং-৫৭৮, কোতয়ারী থানার জিডি নং-৭৯০, টঙ্গী পূর্ব থানায় জিডি নং- ৪১৬, কক্সবাজার সদর মডের থানার জিডি নং-৬৬১, উখিয়া থানার জিডি নং-৯৩৩, সীতাকুন্ড থানার জিডি নং-৭১৪, কোতয়ালী মডেল থানার জিডি নং-৮৫৬, বান্দরবান সদর থানার জিডি নং-৩৩৯, বায়োজীদ বোস্তামী থানার জিডি নং-১৫৭০, সিদ্ধিরগঞ্জ থানার জিডি নং- ৩৬১, চান্দগাঁও থানার জিডি নং-২১, উখিয়া থানার জিডি নং-৩০৭, সাতকানিয়া থানার জিডি নং-৮২৩, পটিয়া থানার সাধারণ জিডি নং-৫৩৯, সাতকানিয়া থানার জিডি নং- ৩৬০, চন্দনাইশ থানার জিডি নং-১৯১৭, বান্দরবান সদর থানার জিডি নং-৮৮২, চন্দনাইশ থানার জিডি নং-১৩৫২, কামরাঙ্গীরচর থানা জিডি নং-৫৫১, চকবাজার থানার জিডি নং-১৬২০, চান্দগাঁও থানার জিডি নং-১৩৩৬, সোনাগাজী থানার জিডি নং-৫৩৮, রাঙ্গুনিয়া থানার জিডি নং-১০৮৪, জোরারগঞ্জ থানার জিডি নং-১১৮০, কোতয়ালী মডেল থানার জিডি নং-৭৩৭, কক্সবাজার সদর থানার জিডি নং-৭৬২, বান্দরবান সদর থানার জিডি নং-৭৩৫- জিডি কপি সংগ্রহ পূর্বক বান্দরবানের সাইবার টিম কর্তৃক সর্বমোট ৩০ টি মোবাইল ফোন এবং বিকাশে ভুলক্রমে চলে যাওয়া টাকা সংক্রান্তে, কেরাণীগঞ্জ মডেল থানায় জিডি নং-৪৪২, রাঙ্গুনিয়া থানার জিডি নং-১৮৬, বন্দর থানার জিডি নং-১০৯০, বান্দরবান সদর থানার জিডি নং-৮৪৫ মূলে ভিকটিমদের বিকাশ নম্বর হতে টাকা প্রেরণ করার সময় ভুলক্রমে অন্য নম্বরে চলে গেলে ২ এপিবিএন মেঘলা, বান্দরবান সাইবার টিম উক্ত নম্বরসমূহের পরিচয় সনাক্ত পূর্বক মালিকদের সাথে যোগাযোগ করে যথাক্রমে ২১,৭৯৫ টাকা, ২০,৪০০ টাকা, ৯,৫০০ টাকা, ২৪,০০০ টাকা উদ্ধার করে।
পরবর্তীতে ২ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন এর অধিনায়ক (অতিরিক্ত ডিআইজি), সহ-অধিনায়ক (পুলিশ সুপার) এর উপস্থিতিতে ইং ০২ অক্টোবর ‘২৩ তারিখে বিভিন্ন ব্র্রান্ডের ৩০টি মোবাইল ফোনসহ বিকাশে ভুলক্রমে চলে যাওয়া ৭৫,৬৯৫ টাকা উদ্ধার পূর্বক প্রকৃত মালিকগণের নিকট হস্তান্তর করা হয়।