হলদিয়া ঈমাম হোসাইন স্মৃতি সাংসদের উদ্যেক্তায় এলাকার যুবসমাজ দের যৌথ উদ্যেগে ৫০ ফুট লম্বা সাঁকোর উদ্ভোধন

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ হলদিয়া ঈমাম হোসাইন স্মৃতি সাংসদের উদ্যেক্তায় এলাকার যুবসমাজ দের যৌথ উদ্যেগে ৫০ ফুট লম্বা সাঁকোর উদ্ভোধন, সাঁকোর নাম রাখা হয় হলদিয়া সাজেদা কবির চৌধুরী সাঁকো, হলদিয়া সাজেদা কবির চৌধুরী সর্তা সাঁকো উদ্ভধনী অনুষ্টানে সাঁকোর উদ্যেক্তা মাষ্টার হাছানের সঞ্চালনায় মুক্ত অনুষ্টানে সভাপতিত্ব করেন আনওয়ামীলীগ নেতা নূর মোহাম্মাদ সাওদাগর, এতে প্রধান অতিথি ছিলেন হলদিয়া আওয়ামীলীগ সভাপতি তিন, তিন বারের নির্বাচিত ইউনিয়ন চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা শফিকুল ইসলাম, অনুষ্টানে বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউপি সদস্য মোহাম্মাদ আলী মেম্বার, ইউপি সদস্য বাবু সবুজ বড়ুয়া, রাউজান আর,আর,সি উচ্চ বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক বাবু নারায়ন মাষ্টার, উপস্থিত ছিলেন রাউজান প্রেসক্লাবের যুগ্ন আহবায়ক বিশিষ্ট সাংবাদিক মাওলানা দিদারুল আলম কাদেরী, ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতা শাহাদাত হোসেন, মু্হাম্মদ হোসাইন মাষ্টার প্রমুখ। যার যা আছে তা নিয়ে প্রস্তুত হও সেতু তৈরি করেই যাব,, এই শ্লোগানে সেতু নির্মাণ করা সাঁকো ছাড়া যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন এলাকা হচ্ছে- মতিউর রহমান বাড়ী, হাজী আজিজুর রহমান বাড়ী, ও কুলাল পাড়ার নারী-পুরুষ শিশু,কিশোর সহ প্রায় ১৫০ পরিবার।

অত্র এলাকার ওয়ার্ড মেম্বার বাবু সবুজ বড়ুয়া বলেন উল্ল্যেখ্য পাড়ার জনগনের এ ভূগান্তি দীর্ধদিনের, এখানে একটি সাঁকো চান এ এলাকার জনসাধারণ, তবে এবিষয়ে মাননীয় এমপির আশ্বস্ত করেছেন, তাই আমাদের বিশ্বাস মাননীয় এমপি মহোদয়ের বিশাল উদ্যাগে লাখো মানুষের সপ্ন পুরণ করতে হলদিয়া হচ্ছারঘাট সেতু নির্মানের কাজ শিগ্রিই করতে যাচ্ছেন। এর পর তিনি শিক্ষার্থীদের পারাপারের জন্য একটি সাঁকো স্থাপনের আসা দিয়েছেন। বিশিষ্ট আওয়ামীলীগ নেতা নুর মু্হাম্মদ সওদাগর বলেন আমাদের খালের দুই পাড় জুড়ে ১৫০ পরিবারের শিক্ষা, চিকিৎসা, কৃষিকাজ ইত্যাদির জন্য একমাত্র যোগাযোগ মাধ্যেম এই সর্তাখাল যা আমাদের দুই পাড়ের মানুষের সব কাজে আসা যাওয়ার বাধার কারন, তাই এখানে সেতু নয়, একটি সাঁকো হলেই যথেষ্ট হবে বলে মনেকরি।

হলদিয়া সাজেদা কবির সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি ও বিশিষ্ট সমাজ সেবক সাংবাদিক মাওলানা দিদারুল আলম সরজমিন পরিদর্শন করে জানান- খালের বিপরীত পাড়ার সাধারণ মানুষ ছাড়া বিশেষ করে শিশু কিশোর শিক্ষার্থী ছেলে মেয়েদের শিক্ষার্জনের বড় বাধা এই ভূমিখেকু একশ্রুতি সর্তাখাল, যা শুধু উপর থেকে পানি আসে জোয়ার নেই। এই এলাকায় রয়েছে হিন্দু মুসলীম প্রায় ১৫০ পরিবারের ৬০০ মানুষের বসতবাড়ি যার কিছু অংশ ফটিকছড়ি হলেও অধিকাংশ এলাকা রাউজান উপজেলার অন্তর্গত। এখানকার শিক্ষার্থীর জন্য এলোমেলো পথ পারিয়ে যাওয়া ফটিকছড়ি ধর্মপুর স্কুলের দুরত্ব ৪ কিলোঃমিটার, কিন্ত মাত্র ৫০০ মিটার দুরত্বের নিকটতম স্কুল হলদিয়া সাজেদা কবির সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাওয়া যায় না, তা ছাড়া সর্তখালের পুর্ব কোলেই চাষবাস, হাট বাজার, শিক্ষা,চিকিৎসা সব তাই তাদের কষ্টলাগবের জন্য এলাকার যুবকদের উদ্যেক্তায় কাঠ,বাশঁ দিয়ে সেতু নির্মানের উদ্যোগ নেয় একাকার যুব সমাজের পক্ষথেকে যুবলীগ নেতা ইকবাল হোসেন , জসিম, মাষ্টার হাছান, মোমেন, এম,বেলাল,নাজিম, সোহেল, কাশেম, জামাল, ফিরোজ, পংকজপাল রনিপাল,সাহিন, রাকিব,আরো ছিলেন- নুর মু্হাম্মদ, নুর ইসলাম,নেজাম, সেলিম,আবিদ,জিসান,বিধান পাল,শফিউল,ইদ্রিস, মুহররম তিলকপাল প্রমুখ। এদের উদ্যেগতা দেখে সংযুক্ত হয় আরো একাধিক যুবক এলাকার মানুষের আর্থিক সহায়তায় ” যার য আছে তা নিয়ে আস,, এই শ্লোগানে ১৫ দিনের কাজ মাত্র ৫ ঘন্টায় সম্পন্ন করায় এলাকায় ও একাধিক পেইজবুক ফেইজে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। এই সার্বজনীন সামাজিক কাজে অংশনেক সমাজপতি মুরব্বী সহ মা বোনেরা।

বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতা নুর মু্হাম্মদ সওদাগর জানান তাদের অস্থায়ী সাঁকো নির্মানে প্রায় ৪০/৫০ হাজার টাকা খরচ হয়। তিনি দুক্ষ প্রকাশ করে বলেন অনেক পরিশ্রমে নির্মিত এই সেতু প্রবল বর্ষার আগ পর্যন্ত টিকে থাকবে, তবে পাহাড়িঢল আসা মাত্রই নিমিষে অস্থিত্ব সহ বিলিন করে দেবে।এলাকার মানুষের ভরসা এই সাঁকো নির্মানে বাংলাদেশ সরকারের মনোনীত জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা বিশ্বে দ্বিতীয় মাদারথেরেসা প্রধান মন্ত্রীর একান্ত বিশ্বস্ত সাংসদ আলোকিত ব্যাক্তিত্ব জাতীয় পুরস্কার প্রাপ্ত রাউজান অভিভাবক মাননীয় এবিএম ফজলে করিম চৌধুরীর প্রতি মিডিয়ার মাধ্যেমে খোলা চিটি দিয়ে একট সাঁকো ছেয়ে শেষ দাবি যানান স্কুল কলেজের শিক্ষার্থী ও এলাকার ৬০০ শতাধিক নারী পুরুষ।