
মো.তাসলিম উদ্দিন, সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া): স্বাধীনতার পর থেকে নেতাদের প্রতিশ্রুতি: আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সামনের দিকে এগিয়ে চলছে দেশ।সর্বক্ষেত্রই ডিজিটাল হচ্ছে। তবে অবিশ্বাস্য হলেও সত্য,চোখের সামনে দেখেই না”এর মতো ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরাইল উপজেলা পাকশিমুল ইউনিয়নের জয়ধরকান্দির নদী পারাপারে মান্ধাতা আমলের ‘দড়ি ধরে নদী পারাপার’ পদ্ধতিতে এলাকাবাসী শিক্ষার্থীদের পারাপার, কৃষিপণ্য, দুধ ও মালামাল পরিবহন করা হচ্ছে। আর খেয়াঘাট থাকবে না, নদীর ওপর সেতু নির্মাণ হবেই। নির্বাচনের পর আর কেউ খবর নেয় না। টানা নৌকায় নদী পারাপারের দুর্ভোগ রয়েই গেল”দড়ি টেনে ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় নদী পার হতে হয় জয়ধরকান্দি গ্রামের ১৫ হাজার মানুষের” পাকশিমুল ইউনিয়নের জয়ধরকান্দি গ্রামের ঘাটে ছোট নদী পাড়ি দিতে এই কষ্ট আশপাশের ১৫ হাজার মানুষের।সরেজমিনে দেখা গেছে, এপারে বাজার আর কৃষকের শত শত একর জমি ওপারে জয়ধরকান্দি গ্রামে যেতে দড়ি টানা নৌকা ছাড়া কোনো বিকল্প নেই। জয়ধরকান্দি আলীম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় রয়েছে এর সাথে আছে মাদ্রাসা। এর পাশে রয়েছেন জয়ধরকান্দি গ্রামে স্বাস্থ্য ক্লিনিক।ঘাটে সিঁড়ি না থাকায় যাত্রীদের নৌকায় উঠতে হচ্ছে ঝুঁকি নিয়ে। এদিক-ওদিক হলে পা পিছলে পড়তে হবে পানিতে।জয়ধরকান্দি গ্রামের বাসিন্দা বৃদ্ধ আবু আহম্মদ বলেন, জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ের সব নির্বাচনেই প্রার্থীরা নির্বাচন করতে এসে সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু সেতু আর হয় না।


পড়েছেনঃ ১০৩